বিশেষণ কাকে বলে – প্রকারভেদ – উদাহরণ
প্রিয় পাঠকেরা, আজকে আমরা দেখে নেবো – বিশেষণ কাকে বলে – প্রকারভেদ – উদাহরণ । বাংলা ব্যাকরণের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় বিশেষণ। biseson kake bole in bengali ।
এরকম আরও কিছু পোস্ট :
৫৫০+ পদ পরিবর্তন তালিকা । পদান্তর । Pod Poriborton – PDF Download
বিশেষণ কাকে বলে ?
যে পদ বিশেষ্য, সর্বনাম, ক্রিয়া প্রভৃতি পদের গুণ, ধর্ম, অবস্থা পরিমাণ, সংখ্যা ইত্যাদি প্রকাশ করে তাকে বিশেষণ পদ বলে।
সমজাতীয় পদার্থ থেকে কোনো এক বা ততোধিক পদকে বিশেষ করে দেয় বলে, এর নাম বিশেষণ।
যেমন—সৌরভ গাঙ্গুলি শ্রেষ্ঠ অধিনায়ক। এখানে ‘শ্রেষ্ঠ‘ হল বিশেষণ।
পদের সঙ্গে সংযোগ অনুযায়ী বিশেষণকে কত ভাগে ভাগ করা যায়? কী কী?
পদের সঙ্গে সংযোগ অনুযায়ী বিশেষণকে দু-ভাগে ভাগ করা যায়। যথা— নাম বিশেষণ ও ক্রিয়া বিশেষণ। এদের বিভিন্ন ভাগ নিচে দেখানো রইলো ।
- নাম বিশেষণ
- বিশেষ্যের বিশেষণ
- সর্বনামের বিশেষণ
- বিশেষনের বিশেষণ
- অব্যয়ের বিশেষণ
- সংখ্যাবাচক বিশেষণ
- পূরণবাচক বিশেষণ
- সম্বন্ধ বিশেষণ
- ক্রিয়া বিশেষণ
- প্রয়োগগত
- বিভক্তিযুক্ত
- বিভক্তিহীন
- প্রত্যয়যুক্ত
- পদের দ্বিরুক্তি
- অর্থগত
- স্থানবাচক
- কালবাচক
- প্রকারগত
- প্রয়োগগত
নাম বিশেষণ কাকে বলে ?
যে বিশেষণ পদ কোনো বিশেষ্য বা সর্বনামের অর্থাৎ নামপদের দোষ, গুণ, অবস্থা, পরিমাণ, উপাদান ইত্যাদি প্ৰকাশ করে, তাকে নাম বিশেষণ বলা হয়।
নাম বিশেষণকে কটি ভাগে ভাগ করা যায়? কী কী ?
উত্তর নাম বিশেষণকে ৭টি ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন—
- বিশেষ্যের বিশেষণ
- সর্বনামের বিশেষণ
- বিশেষনের বিশেষণ
- অব্যয়ের বিশেষণ
- সংখ্যাবাচক বিশেষণ
- পূরণবাচক বিশেষণ
- সম্বন্ধ বিশেষণ
বিশেষ্যের বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
যে বিশেষণ পদ কোনো বিশেষ্য পদের গুণ, দোষ, অবস্থা বোঝায়, তাকে বিশেষ্যের বিশেষণ বলে।
যেমন—নীল ছাতা, মন্দ মেয়ে ইত্যাদি।
সর্বনামের বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
যে বিশেষণ সর্বনাম পদের দোষ, গুণ অবস্থা ইত্যাদি বুঝিয়ে থাকে, তাকে বলা হয় সর্বনামের বিশেষণ।
যেমন— কোনো কোনো জায়গায় বৃষ্টি হচ্ছে।
বিশেষণের বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও ।
যে বিশেষণ অন্য কোনো বিশেষণের দোষ, গুণ, অবস্থা, প্রকৃতি, সংখ্যা ইত্যাদি বোঝায় তাকে বিশেষণের বিশেষণ বলে।
যেমন—প্রচণ্ড দ্রুত বেগে লোকটি দৌড়োচ্ছে।
অব্যয়ের বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
যে বিশেষণ অব্যয়পদ থেকে জাত হয়, তাকে অব্যয়জাত বিশেষণ বলে।
যেমন–আচমকা চিৎকার শুনলাম।
সংখ্যাবাচক বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
যে বিশেষণ দ্বারা সংখ্যা বোঝানো হয়, তাকে বলে সংখ্যাবাচক বিশেষণ।
যেমন – মাত্র আধ ঘণ্টার রাস্তা পেরোলেই পাহাড় ৷
পূরণবাচক বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও ।
সংখ্যার ক্রমকে নির্দেশ করে যে বিশেষণ, তাকে পূরণবাচক বিশেষণ বলে।
যেমন—রীতা নবম শ্রেণিতে পড়ে।
সংখ্যাবাচক বিশেষণ এবং পূরণবাচক বিশেষণের মধ্যে পার্থক্য কী ?
- সংখ্যাবাচক বিশেষণ কেবল নামপদের সংখ্যা নির্দেশ করে। যেমন—দুটি বই।
- পূরণবাচক বিশেষণ সংখ্যা নির্দিষ্ট স্থান বা ক্রম নির্দেশ করে। যেমন—দ্বিতীয় বই।
সম্বন্ধ বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও ।
বিশেষণ রূপে যদি কোনো সম্বন্ধপদকে প্রযুক্ত করা হয় তাকে সম্বন্ধ বিশেষণ বলে।
যেমন— টিফিনের ঘণ্টা পড়লে খেলতে যাব।
ক্রিয়া বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
যে বিশেষণ পদ ক্রিয়ার প্রকৃতিকে বিশেষিত করে, তাকে ক্রিয়া-বিশেষণ বলে।
যেমন – জোরে পড়ো, ধীরে বলো, এদিকে এসো ইত্যাদি।
প্রয়োগগত ও অর্থগত দিক থেকে ক্রিয়া বিশেষণের কটি বিভাগ এবং কী কী?
প্রয়োগগত ও অর্থগত দিক থেকে ক্রিয়া বিশেষণের দুটি ভাগগুলি হল-
- প্রয়োগগত শ্রেণীবিভাগ : বিভক্তি হীন, বিভক্তিযুক্ত,, প্রত্যয়যুক্ত, পদের দ্বিরুক্তি
- অর্থগত শ্রেণীবিভাগ : স্থানবাচক, কালবাচক, প্রকারগত ।
ক্রিয়া বিশেষণের প্রয়োগগত ভাগগুলির প্রত্যেকটির একটি করে উদাহরণ দাও।
- বিভক্তিযুক্ত ক্রিয়া বিশেষণ – সে নিঃশব্দে কাঁদছে।
- বিভক্তিহীন ক্রিয়া বিশেষণ – তুমি এমন অধীর হয়ো না।
- প্রত্যয়যুক্ত ক্রিয়া বিশেষণ – দূরের দৃশ্য ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে।
- পদের দ্বিরুক্তি – বুড়ো লোকটি ধীরে ধীরে হাঁটছে।
ক্রিয়া বিশেষণের অর্থগত ভাগগুলির প্রত্যেকটির একটি করে উদাহরণ দাও ।
- স্থানবাচক বিশেষণ : রাত্রিবেলা চারিদিক শুনশান হয়ে যায় এখানে ৷
- কালবাচক বিশেষণ : রমাপদ দিল্লি থেকে কবে আসবেন জানা যায়নি এখনও।
- প্রকারবাচক : শনশনে হাওয়া বইছে।
অর্থ ও গঠন অনুযায়ী বিশেষণের শ্রেণিবিভাগ আলোচনা কর।
অর্থ অনুযায়ী বিশেষণের ভাগগুলি হল –
- অবস্থাবাচক বিশেষণ,
- পরিমাণ ও আয়তনবাচক বিশেষণ,
- বর্ণবাচক বিশেষণ,
- উপাদানবাচক বিশেষণ,
- মাত্রাবাচক বিশেষণ,
- সর্বনামীয় বিশেষণ ।
গঠন অনুযায়ী বিশেষণের ভাগগুলি হল –
- একপদী,
- বহুপদী,
- ধন্যাত্মক,
- শব্দদ্বৈতাশ্রয়ী,
- বাক্যাশ্রয়ী,
- প্রশ্নবাচক,
- পদান্তরিত।
অবস্থাবাচক বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও ।
নামপদের অবস্থার পরিচায়ক বিশেষণকে অবস্থাবাচক বিশেষণ বলে।
যেমন- নরম বালিশ, ঠান্ডা জল, ফোটা ফুল, মোটা বই, দুঃখী মানুষ ইত্যাদি।
পরিমাণবাচক ও আয়তনবাচক বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও ।
বস্তুবোধক নামপদের পরিমাণ ও আয়তন বোঝালে, তাকে পরিমাণবাচক বিশেষণ বলে।
যেমন—বিরাট জঙ্গল, কত লোক, বিশাল গাছ, প্রকাণ্ড বাড়ি ইত্যাদি।
বৰ্ণবাচক বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
নামপদের বর্ণ চিহ্নিত করলে তাকে বর্ণবাচক বিশেষণ বলে।
যেমন—কালো রাত। লাল নিশান। সবুজ সিগন্যাল ইত্যাদি।
উপাদানবাচক বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
নামপদের উপাদান চিহ্নিত করলে তাকে উপাদানবাচক বিশেষণ বলে।
যেমন—মেটে রাস্তা। পাস্তা ভাত । কাগুজে ঠোঙা । পাতার মুকুট ইত্যাদি।
মাত্রাবাচক বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
নামপদের মাত্রা নির্দেশ করলে তাকে মাত্রাবাচক বিশেষণ বলে।
যেমন—লম্বা ছুটি। চওড়া পাড়। সরু গলি। সংকীর্ণ মন ইত্যাদি।
সর্বনামীয় বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও ।
সর্বনাম পদ যখন বিশেষণরূপে ব্যবহৃত তখন তাকে সর্বনামীয় বিশেষণ বলে।
যেমন—এই শহর আমার প্রিয় ইত্যাদি ।
গঠন অনুযায়ী বিশেষণকে কটি ভাগে ভাগ করা যায় এবং কী কী ?
গঠন অনুযায়ী বিশেষণকে সাত ভাগে ভাগ করা যায়। এগুলি হল –
- একপদী বিশেষণ,
- বহুপদী বিশেষণ,
- ধ্বন্যাত্মক বিশেষণ,
- শব্দ দ্বৈতাশ্রয়ী বিশেষণ
- বাক্যাশ্রয়ী বিশেষণ,
- পদান্তরিত বিশেষণ এবং
- প্রশ্নবাচক বিশেষণ ।
একপদী বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও ।
একটি মাত্র পদের সাহায্যে যে বিশেষণ পদ গঠিত হয়, তাকে বলে একপদী বিশেষণ।
যেমন—নির্মল জল, হিংস্র পশু, দীপ্ত সূর্য ইত্যাদি ।
বহুপদী বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও ।
বহুপদ নিয়ে তৈরি বিশেষণকে বহুপদী বিশেষণ বলে। সাধারণত এই পদগুলি সমাসবদ্ধ পদ হয়।
যেমন— একেবারে ধবধবে সাদা সাদা ফুলে গাছটি ভরে গেছে।
ধ্বন্যাত্মক বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও ।
ধ্বন্যাত্মক শব্দকে বিশেষণ পদরূপে ব্যবহার করা হলে তাকে ধ্বন্যাত্মক বিশেষণ বলে।
যেমন— ঝমঝমে বৃষ্টি, কনকনে শীত ইত্যাদি ।
শব্দদ্বৈতাশ্রয়ী বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও ।
উত্তর শব্দদ্বৈত যখন বিশেষণরূপে ব্যবহৃত হয়, তখন তাকে শব্দদ্বৈতাশ্রয়ী বিশেষণ বলা হয়।
যেমন – হাসিহাসি মুখ, ঢুলু ঢুলু চোখ ইত্যাদি।
বাক্যাশ্রয়ী বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
বাক্যের কোনো অংশকে বিশেষণরূপে ব্যবহার করা হলে, তাকে বাক্যাশ্রয়ী বিশেষণ বলে।
যেমন- অনেক দেখে শুনে কাজ শিখেছে, এমন কর্মচারীর জন্য নবীনবাবু হন্যে হয়ে বেড়াচ্ছেন।
পদান্তরিত বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
অন্য কোনো পদকে বিশেষণ পদরূপে ব্যবহার করলে, তাকে পদান্তরিত বিশেষণ পদ বলে। বিশেষ্য, সর্বনাম, ক্রিয়ার সঙ্গে প্রত্যয় যোগেও এরা গঠিত হয় বলে এদের আর-এক নাম সাধিত বিশেষণ।
- বিশেষ্য পদ : সোনা রোদ, লক্ষ্মী মেয়ে, বুনো ওল, বাঘা তেঁতুল।
- অব্যয় পদ : হঠাৎ ভেঙে গেল, মাঝে মাঝে দেখা হয়।
- কৃদন্ত পদ : চলন্ত বাস, কাঁদুনে মেয়ে, অচেনা লোক, ঘুমন্ত শিশু।
- তদ্ধিতান্ত পদ : সামাজিক অনুষ্ঠান, ভারতীয় ক্রিকেটার, ঢাকাই জামদানি ।
প্রশ্নবাচক বিশেষণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও ।
যে বিশেষণ পদ অন্য নামপদের অবস্থা, পরিমাণ, সংখ্যা ইত্যাদি সম্পর্কে প্রশ্ন করে তাকে প্রশ্নবাচক বিশেষণ বলে।
যেমন— কেউ কি নরেনকে চেনো? কেমন করে এ কথা বলছ তুমি ?
বাক্যে অবস্থান অনুযায়ী বিশেষণকে কী কী ভাগে ভাগ করা যেতে পারে? আলোচনা করো ।
বাক্যে অবস্থান অনুযায়ী বিশেষণকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন—
উদ্দেশ্য বিশেষণ : যে বিশেষণ বিশেষ্য ইত্যাদি পদের আগে বসে তাকে সাক্ষাৎ বা উদ্দেশ্য বিশেষণ বলে। যথা—ভালো বই, কালো জল, নীল আকাশ, প্রিয় বন্ধু ইত্যাদি।
বিধেয় বিশেষণ : যে বিশেষণ বাক্যের বিধেয়রূপে পূর্ববর্তী বিশেষ্য পদকে ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ করে, তাকে বিধেয় বিশেষণ বলে। যথা—বইটি ভালো, লোকটি লম্বা, মেজাজ গরম ইত্যাদি।
বিভিন্ন বাক্যে বিশেষণের প্রয়োগ
বিভিন্ন বাক্যে বিশেষণের প্রয়োগ -এর উদাহরণ দেওয়া রইলো ।
নং | বিশেষণ | বাক্যগত প্রয়োগ |
---|---|---|
1 | বহুপদী বিশেষণ | আকাশভরা তারার সৌন্দর্য অপরূপ। |
2 | ধ্বন্যাত্মক বিশেষণ | বাতাসের সোঁসোঁ শব্দ শোনা যাচ্ছে। |
3 | বিশেষ্যের বিশেষণ | অপরাধীকে ধরার জন্য পুলিশ আচ্ছা ফন্দি এঁটেছে। |
4 | পদান্তরিত বিশেষণ | লেখাপড়ার জন্য মানসিক দৃঢ়তা ও একাগ্রতা খুব জরুরি। |
5 | ক্ৰিয়া বিশেষণ | তাড়াতাড়ি হাঁটো, নতুবা পৌঁছাতে দেরি হয়ে যাবে। |
6 | বিশেষণের বিশেষণ | খুব গরম দুধ খেয়ো না । |
7 | সর্বনামের বিশেষণ | অন্ধ আমি পথ দেখাও ৷ |
8 | পূরণবাচক বিশেষণ | আমি নবম শ্রেণিতে পড়ি। |
9 | ধ্বন্যাত্মক বিশেষণ | আজ সকাল থেকে ঝমঝম করে বৃষ্টি পড়ছে। |
10 | বাক্যাশ্রয়ী বিশেষণ | ঘড়ি ধরে কাজ করার অভ্যাস খুব ভালো । |
11 | সংখ্যা বিশেষণ | ভিখারি ছেলেটি এক প্যাকেট বিস্কুট চাইছে। |
12 | সম্বন্ধ বিশেষণ | আমার প্রিয় কবি রবীন্দ্রনাথ। |
13 | প্রশ্নবাচক বিশেষণ | কোন্ দেশেতে তরুলতা সকল দেশের চাইতে শ্যামল ? |
14 | অবস্থাবাচক বিশেষণ | রাস্তার ধারে বসে থাকা দুঃখী মানুষটিকে দেখলে কষ্ট হয়। |
15 | বিশেষ্যের বিশেষণ | সবুজ পৃথিবীর স্বপ্ন আমরা প্রত্যেকে দেখি। |
16 | বর্ণবাচক বিশেষণ | লাল নিশান উড়িয়ে বিদ্রোহীরা চলেছে। |
17 | বিশেষ্যের বিশেষণ | পান্তা ভাত খেয়ে চাষীরা বেরোয়। |
18 | শব্দদ্বৈতাশ্রয়ী বিশেষণ | রোদে রোদে ঘুরছো কেন। |
19 | পদান্তরিত বিশেষণ | যেমন বুনো ওল, তেমন বাঘা তেঁতুল। |
20 | মাত্রাবাচক বিশেষণ | বিদ্যালয়ে এখন লম্বা ছুটি । |
To check our latest Posts - Click Here