ইতিহাস MCQ – সেট ৭৯ – প্রাচীন ভারতের ইতিহাস

অশ্বঘোষ (সম্ভবত ৮০ খ্রিঃ – ১৫০ খ্রিঃ) কুষাণ সম্রাট কণিষ্কের সভাকবি ছিলেন।

‘শারিপুত্র প্রকরণ’ অশ্বঘোষ রচিত একটি নাটক, এছাড়াও অশ্বঘোষের কিছু বিখ্যাত সাহিত্যকর্ম হলো – ‘বুদ্ধচরিত’, ‘সৌন্দরানন্দ’, ‘বজ্রসূচী’, ও ‘সূত্রালঙ্কার’।

ভিষক : চিকিৎসক, বৈদ্য

গায়ত্রী মন্ত্র হল বৈদিক হিন্দুধর্মের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্র। প্রচলিত বিশ্বাস অনুসারে, বেদের অন্যান্য মন্ত্রের মতো গায়ত্রী মন্ত্রও “অপৌরষেয়” (অর্থাৎ, কোনো মানুষের দ্বারা রচিত নয়)।

গায়ত্রী মন্ত্র দিয়ে হিন্দু দেবতা সাবিত্রীকে আবাহন করা হয়। তাই গায়ত্রী মন্ত্রের অন্য নাম “সাবিত্রী মন্ত্র“।

আচার্য হেমচন্দ্র ছিলেন একজন জৈন পণ্ডিত, কবি ও বহুবিদ্যাবিশারদ। তিনি ব্যাকরণ, দর্শন, ভাষাবিজ্ঞান ও সমসাময়িক ইতিহাসের উপর গ্রন্থ রচনা করেছিলেন। জীবদ্দশায় তিনি একজন মহাপণ্ডিতের স্বীকৃতি অর্জন করেছিলেন। তিনি ‘কলিকালসর্বজ্ঞ’ (‘কলিযুগের সব কিছু জানেন যিনি’) উপাধি অর্জন করেছিলেন।

বিম্বিসার (৫৫৮ খ্রিঃপূঃ – ৪৯১ খ্রিঃপূঃ)হর্য্যঙ্ক রাজবংশের রাজা ছিলেন, যিনি ৫৪২ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে ৪৯২ খ্রিস্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত মগধ শাসন করেন। তিনি গৌতম বুদ্ধের সমসাময়িক ছিলেন । তাঁর পৃষ্ঠপোষকতায় উত্তর ভারতে বৌদ্ধ ধর্মের বিস্তার সম্ভব হয়েছিল।

গৌতমী পুত্র সাতকর্ণি ছিলেন সাতবাহন বংশের সর্বশ্রেষ্ঠ শাসক। নাসিক প্রশস্তি-তে তাকে “সাতবাহন-কুল-যশ: প্রতিষ্ঠানকর” এবং “শক-যবন-পহ্লব-নিসুদন” বলা হয়েছে।

নাসিক প্রশস্তিতে গৌতমী পুত্র সাতকর্ণিকে বিন্ধ্য পর্বত থেকে মলয় পর্বত এবং পূর্বঘাট থেকে পশ্চিমঘাট পর্বতমালা পর্যন্ত বিস্তৃত স্থানের অধিপতি বা বিন্ধ্য অধিপতি বলা হয়েছে।

চালুক্যরাজ দ্বিতীয় পুলাকেশীর সভাকবি রবিকীর্তি আইহোল প্রশস্তি রচনা করেন ।

চৈনিক পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ তাঁর সি-ইউ-কি গ্রন্থে এই যুদ্ধ সম্পর্কে লিখে গেছেন ।

শকদের শাখা ‘কর্দমক’-এর রাজা রুদ্রদমন, ১৩০ খ্রিষ্টাব্দে সাতকর্ণীকে পরাজিত করেন। টলেমির রচনা ও জুনাগড় শিলালিপি সুত্রে জানা যায় শকবীর রুদ্রদমন সাতবাহনদের পরাজিত করে মালব পুনরাধিকার করেন