হরমোন কাকে বলে – শ্রেণীবিভাগ – MCQ প্রশ্ন – PDF
Notes on Hormone - Including PDF files and 60 MCQ Questions
হরমোন কাকে বলে – শ্রেণীবিভাগ – MCQ প্রশ্ন – PDF
প্রিয় পাঠকেরা, আজকে আমাদের আলোচ্য বিষয় হরমোন কাকে বলে – শ্রেণীবিভাগ – MCQ প্রশ্ন – PDF । হরমোন সংক্রান্ত্র বিভিন্ন তথ্য, বিভিন্ন প্রকার গ্রন্থি , হরমোনের শ্রেণিবিভাগ, উদ্ভিদ হরমোন, প্রাণী হরমোন, বিভিন্ন প্রকার হরমোনের উৎস ও কাজ প্রভৃতি সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো আজ। সাথে তোমাদের প্রাকটিস এর জন্য দেওয়া রইলো ৬০টি হরমোন সংক্রান্ত্র প্রশ্ন ও উত্তর।
জীবদেহের কেমিকাল ম্যাসেঞ্জার হরমোনের গুরুত্ব অপরিসীম । উদ্ভিদ ও প্রাণীদেহের সঠিক বিকাশের জন্য হরমোন অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ।
হরমোন কাকে বলে ?
হরমোন (Hormone) : যে জৈব-রাসায়নিক তরল যা শরীরের কোনো কোষ বা গ্রন্থি থেকে শরীরের একটি নির্দিষ্ট অংশে নিঃসরিত হয়ে রক্তরস বা ব্যাপন প্রক্রিয়ায় উৎপত্তিস্থল থেকে দূরে বাহিত হয়ে দেহের বিভিন্ন বিপাকীয় ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে এবং ক্রিয়ার পর ধ্বংস প্রাপ্ত হয় তাদের হরমোন বলে।
হরমোন-সংক্রান্ত কিছু তথ্য
- 1905 খ্রিস্টাব্দে বেলিস ও স্টারলিং জীবদেহে প্রথম হরমােনের উপস্থিতির কথা উল্লেখ করেন।
- হরমােন রাসায়নিক সমন্বয়ক (Chemical coordinator) রূপে কাজ করে।
- হরমােন রাসায়নিক বার্তাবহ (Chemical messenger)রূপেও কাজ করে।
- উদ্ভিদদেহে ভাজককলা এবং প্রাণীদেহে অনাল গ্রন্থি হরমােনের প্রধান উৎসস্থল।
বিভিন্ন প্রকার গ্রন্থি
- এন্ডােক্রিন বা অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি : গ্রন্থির ক্ষরণ সরাসরি রক্তে মেশে। যেমন—পিটুইটারি, অ্যাড্রিনাল, থাইরয়েড ইত্যাদি।
- এক্সেক্রিন বা বহিঃক্ষরা গ্রন্থি : গ্রন্থির ক্ষরণ নালির মাধ্যমে গ্রন্থির বাইরে নিঃসৃত হয়। যেমন—যকৃৎ, লালা গ্রন্থি।
- মিশ্র গ্রন্থি : অনাল ও সনাল উভয় প্রকার গ্রন্থির সমন্বয়ে গঠিত। যেমন—অগ্ন্যাশয়, শুক্রাশয়।
হরমােনের শ্রেণিবিভাগ
হরমোনের শ্রেণীবিভাগ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা নিচে করা হল।
রাসায়নিক প্রকৃতি অনুযায়ী
- প্রােটিনধর্মী (STH)
- পেপটাইডধর্মী (ইনসুলিন)
- স্টেরয়েডধর্মী (অ্যালডােস্টেরন, টেস্টোস্টেরন, ইস্ট্রোজেন)
- অ্যামাইনােধর্মী (অ্যাড্রিনালিন ও থাইরক্সিন)
- নাইট্রোজেনঘটিত জৈবঅম্ল (অক্সিন)
- নাইট্রোজেনঘটিত জৈব অম্ল (অক্সিন)
- নাইট্রোজেনবিহীন জৈব অম্ল (জিব্বারেলিন)
- নাইট্রোজেনঘটিত জৈব ক্ষার (কাইনিন)
উদ্ভিদ হরমোন
- প্রাকৃতিক : যেমন—অক্সিন, জিব্বারেলিন, কাইনিন, সাইটো অ্যাবসিসিক অ্যাসিড
- কৃত্রিম : যেমন—ইন্ডােল প্রােপায়নিক অ্যাসিড (IPA), ন্যাপথালিন অ্যাসিটিক অ্যাসিড (NAA), ডাইক্লোরােফেনক্সি অ্যাসিটিক অ্যাসিড (DCPA), ইন্ডােল বিউটাইরিক অ্যাসিড (IBA)
- প্রকল্পিত : যেমন—ফ্লোরিজেন, ডরমিন, ভারনালিন
- গ্যাসীয় : যেমন—ইথিলিন ।
বিভিন্ন প্রকার উদ্ভিদ হরমোনের নাম, উৎস এবং প্রধান কাজ
- অক্সিন (ইন্ডোল অ্যাসিটিক অ্যাসিড )
- প্রধান উৎস : ভূণমুকুলাবরণী কাণ্ড ও মূলের অগ্রভাগ, ট্রিপটোফ্যান নামক অ্যামিনাে অ্যাসিড থেকে সংশ্লেষিত হয়।
- প্রধান কাজ : উদ্ভিদের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ, ট্রপিক চলন নিয়ন্ত্রণ, ফল পরিস্ফুটন, উদ্ভিদের অপরিণত অঙ্গের অকাল পতন রােধ করা ইত্যাদি।
- জিব্বারেলিন (GA)
- প্রধান উৎস : পরিপক্ক বীজ, অঙ্কুরিত চারাগাছ, বীজপত্র।
- প্রধান কাজ : উদ্ভিদের খর্বতা নষ্ট করা, উদ্ভিদের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি করা এবং বীজের অঙ্কুরােদ্গম ত্বরান্বিত করা।
- সইটোকাইনিন (CK)
- প্রধান উৎস : বীজের শস্য, ফুল ও ফলের নির্যাস, ডাবের জল, নারিকেলের দুধ, ভুট্টার শস্য।
- প্রধান কাজ : কোশবিভাজন ত্বরান্বিত করা এবং উদ্ভিদের জরা রােধে সাহায্য করা।
- ইথিলিন
- প্রধান উৎস : মূল, কাণ্ড, ফুল, ফল, স্ফীত কন্দ (Tuber)।
- প্রধান কাজ : ফল পাকতে সাহায্য করা।
- ফ্লোরিজেন
- প্রধান উৎস : উদ্ভিদের পাতা।
- প্রধান কাজ : ফুল ফোটাতে সাহায্য করা।
- অ্যাবিসিসিক অ্যাসিড বা ডরমিন
- প্রধান উৎস :সবুজ ফল, পরিণত বীজ।
- প্রধান কাজ : ফুল ফোটাতে সাহায্য করা। পাতা ও ফল ঝরা রােধ করা, উদ্ভিদ অঙ্গের অকাল মৃত্যু ও বার্ধক্য নিয়ন্ত্রণ করা। জিব্বারেলিনের ক্রিয়া রােধ করে বলে একে অ্যান্টি-জিব্বারেলিন বলে।
বিভিন্ন প্রকার প্রাণী হরমােন
- লােকাল হরমোন : যে সকল হরমােনের ক্রিয়া প্রধানত উৎসস্থল সন্নিহিত অঞ্চলের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে | যেমন— টেস্টোস্টেরন, প্রােস্টাগ্লান্ডিন, হিস্টামিন, ব্রাডিকাইনিন, অ্যাসিটাইল কোলিন ইত্যাদি।
- উদ্দীপক হরমােন বা ট্রপিক হরমােন : যে সকল হরমােন একটি অনালগ্রন্থি থেকে উৎপন্ন হয়ে অন্য একটি অনালগ্রন্থিকে হরমােন নিঃসরণে উদ্দীপিত করে। যেমন—TSH (থাইরয়েড স্টিমুলেটিং হরমােন), ACTH (অ্যাড্রিনাে কর্টিকোট্রপিক হরমােন), STH (সােমাটোট্রপিক হরমােন গ্রোথ হরমােন), FSH (ফলিকল স্টিমুলেটিং হরমােন), GTH (গােনাডােট্রপিক হরমােন), ICSH (ইন্টারস্টিশিয়াল সেল স্টিমুলেটিং হরমােন), LTH (লিউটোট্রপিক হরমােন/প্রােল্যাকটিন), LH (লিউটিনাইজিং হরমােন)।
- নিউরােহরমােন : স্নায়ুর মুক্ত প্রান্ত থেকে ক্ষরিত হয়ে রক্তে মেশে। যেমন—অক্সিটোসিন ও ভেসােপ্রেসিন।
- ফেরােমােন : পতঙ্গের দেহ নিঃসৃত একপ্রকার উদ্বায়ী হরমােন। এটি স্ত্রী দেহ থেকে নিঃসৃত হয়ে পুরুষ পতঙ্গকে আকৃষ্ট করে। রেশম মথ, পিপীলিকার এই হরমােন নিঃসৃত হয়।
- একডসিন : পতঙ্গদের নির্মোচনে এবং শূককীটের রূপান্তরে সাহায্য করে।
- জুভেনাইল হরমোন : পতঙ্গের মস্তিষ্কের পিছনে অবস্থিত করপাস অ্যালাটাম নামক গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত হরমােন যা পতঙ্গের বৃদ্ধি, জনন, ডায়াপজ এবং পলিমরফিজম নিয়ন্ত্রণ করে এবং মেটামরফোসিসে বাধা দেয়।
- পাকতন্ত্রীর হরমােন : গ্যাসট্রিন, সিক্রেটিন, এনটেরােগ্যাসট্রোন, প্যানক্রিওজাইমিন ইত্যাদি।
- অমরা বা প্লাসেন্টা নিঃসৃত হরমােন : হিউম্যান কোরিওনিক গােনাডােট্রপিন (HCG), হিউম্যান কোরিওনিক সােমাটোট্রপিন (HCS), ইস্ট্রোজেন, প্রােজেস্টেরন, রিল্যাক্সিন (গর্ভাবস্থায়)
- বৃক্ক নিঃসৃত হরমােন : রেনিন ও এরিথ্রোপােয়েটিন।
- দেহের সর্বত্র পাওয়া যায় এমন হরমােন : প্রােস্টাগ্ল্যান্ডিন
মেরুদণ্ডী প্রাণীর বিভিন্ন অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি, ক্ষরিত হরমোনের নাম ও প্রধান কাজ
পিটুইটারি
অবস্থান : করােটির স্ফেনয়েড অস্থির সেলা টারসিকা প্রকোষ্ঠে অবস্থিত।
নিঃসৃত হরমােন :
- অগ্রভাগ থেকে নিঃসৃত হরমােন : (a) STH, (b) TSH,(c) ACTH, (d) GTH
- মধ্যভাগ থেকে নিঃসৃত হরমােন MSH (মেলানােসাইট স্টিমুলেটিং হরমােন)
- পশ্চাদ্ভাগ থেকে নিঃসৃত হরমােন ভেসােপ্রসিন (বা ADH) এবং অক্সিটোসিন
প্রধান কার্যাবলি :
- STH প্রাণীদেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ঘটায়। কম ক্ষরণে বামনত্ব (Dwarfism) ও অধিক ক্ষরণে অতিকায়ত্ব (Gigantism), অ্যাক্রোমেগ্যালি হয়।
- TSH থাইরয়েড গ্রন্থির স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে ও ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ করে।
- ACTH অ্যাড্রিনাল গ্রন্থির কর্টেক্স অঞ্চলের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করে। অধিক ক্ষরণে কুশিং বর্ণিত রােগ হয়।
- GTH গােনাডাে বা জনন গ্রন্থির (শুক্রাশয় ও ডিম্বাশয়) বৃদ্ধি ও কার্যকারিতাকে নিয়ন্ত্রণ করে।
- MSH স্তন্যপায়ী ছাড়া অন্যান্য মেরুদণ্ডীর মেলানিন নামক রঞ্জক উৎপাদনে সাহায্য করে ত্বকের বর্ণ গঠন করে।
- ADH বৃক্কীয় নালির পুনঃশােষণে সহায়তা করে।
- অক্সিটোসিন গর্ভাবস্থায় জরায়ুর সংকোচন ঘটিয়ে জুণের নির্গমনে সহায়তা করে।
থাইরয়েড
অবস্থান : গ্রীবাদেশের ল্যারিংসের নিচে ট্রাকিয়ার দুপাশে অবস্থিত।
নিঃসৃত হরমােন :
- থাইরক্সিন
- ট্রাইআয়ােডাে-থাইরােনিন (T3)
- ক্যালসিটোনিন
প্রধান কার্যাবলি :
- থাইরক্সিন বৃদ্ধি, বিপাক, BMR নিয়ন্ত্রণ করে, গৌণ যৌন লক্ষণ প্রকাশে সাহায্য করে, লােহিতকণিকার ক্রম পরিণতিতে সাহায্য করে। কম ক্ষরণে শিশুদের ক্রেটিনিজম, প্রাপ্তবয়স্কদের মিক্সিডিমা রােগ হয়।
- ট্রাইআয়ােডােথাইরােনিন দেহের সামগ্রিক বৃদ্ধি, পরিস্ফুটন, বিপাক, দেহের উন্নতা এবং হৎপিণ্ডের গতি নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকা নেয়।
- ক্যালসিটোনিন ক্যালশিয়াম, ফসফরাস বিপাকে অংশ নেয়।
প্যারাথাইরোয়েড
অবস্থান : থাইরয়েডের পৃষ্ঠদেশে অবস্থিত
নিঃসৃত হরমােন : প্যারাথরমোন
প্রধান কার্যাবলি : ক্যালশিয়াম ও ফসফরাসের বিপাকক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে।
আইলেটস অফ লাঙ্গারহান্টস
অবস্থান : অগ্নাশয়ে অবস্থিত
নিঃসৃত হরমােন :
- বিটা কোশ থেকে নিঃসৃত ইনসুলিন
- আলফা কোশ থেকে নিঃসৃত গ্লুকাগন
- ডেল্টা কোশ থেকে নিঃসৃত সােমাটোস্টেটিন
প্রধান কার্যাবলি :
- ইনসুলিন যকৃত ও পেশি কোশে গ্লাইকোজেনেসিস ঘটায়, নিওগ্লুকোজেনেসিসে বাধা দেয় এবং রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। কম ক্ষরণে রক্তে শর্করার পরিমাণ (স্বাভাবিক 100 ml রক্তে 80-120 mg) স্বাভাবিকের তুলনায় বেড়ে যায় এবং ডায়াবেটিস মেলিটাস (টাইপ-2) রােগ দেখা যায়। রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা 180 mg/100 ml-এর বেশি হলে মুত্র দিয়ে গ্লুকোজ নির্গত হয়, একে গ্লাইকোসুরিয়া বলে। রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা 200 mg/100 ml-এর বেশি হলে হাইপারগ্লাইসেমিয়া দেখা যায়।
- গ্লুকাগন রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বাড়ায়।
- সােমাটোস্টেটিন ইনসুলিন ও গ্লুকাগন ক্ষরণে বাধা দেয়।
অ্যাড্রিনাল
অবস্থান : বৃক্কের ওপরে অবস্থিত
নিঃসৃত হরমােন : অ্যাড্রিনাল মেডালা থেকে নিঃসৃত – অ্যাড্রিনালিন বা এপিনেফ্রিন এবং নর-অ্যাড্রিনালিন বা নর-এপিনেফ্রিন ।
প্রধান কার্যাবলি :
- অ্যাড্রিনালিন কার্ডিয়াক আউটপুট বাড়ায়, ব্রঙ্কিওলের পেশি শিথিল করে গহ্বর প্রসারিত করে, পেশির উত্তেজিতা, সংকোচনশীলতা বৃদ্ধি করে। রাগ, ভয়, আনন্দ, দুশ্চিন্তা প্রভৃতি মানসিক উত্তেজনার সময় এই হরমােন দেহকে প্রয়ােজনীয় ব্যবস্থা অবলম্বনের উপযােগী করে তােলে বলে এটি সংকটকালীন হরমােন (Emergency hormone) নামে পরিচিত।
- নর-অ্যাড্রিনালিন কার্ডিয়াক আউটপুট কমায়, রক্তচাপ বৃদ্ধি করে।
ডিম্বাশয়
অবস্থান : স্ত্রীদেহের শ্রোণী গহ্বরের জরায়ুর দুপাশে থাকে।
নিঃসৃত হরমােন :
- গ্রাফিয়ান ফলিকল নিঃসৃত ইস্ট্রোজেন
- করপাস লিউটিয়াম নিঃসৃত প্রােজেস্টেরন
- ডিম্বাশয় ও অমরা নিঃসৃত রিলাক্সিন
প্রধান কার্যাবলি :
- ইস্ট্রোজেন বয়ঃসন্ধিকালে স্ত্রীদেহে দৈহিক পরিবর্তন ঘটায়, ঋতুচক্র নিয়ন্ত্রণ করে, প্রসবে সাহায্য করে
- প্রােজেস্টেরন অমরা গঠনে ও ভূণের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
- রিলাক্সিন গর্ভাবস্থায় শ্রোণিবন্ধনী শিথিল করে ও জরায়ুর পেশি সংকোচনে বাধা দেয়।
শুক্রাশয়
অবস্থান : পুরুষদেহের দেহগহ্বরের বাইরে স্ক্রোটাম নামক থলির মধ্যে অবস্থিত ।
নিঃসৃত হরমােন : লেডিগের ইন্টারস্টিশিয়াল কোশসমূহ থেকে নিঃসৃত টেস্টোস্টেরন।
প্রধান কার্যাবলি : টেস্টোস্টেরন পুরুষদের যৌনাঙ্গের বিকাশ ও শুক্রাণু উৎপাদনে সাহায্য করে।
নিচের ডাউনলোড লিংক থেকে এই নোটটির PDF ফাইল ডাউনলোড করে নিতে পারো ।
এরকম আরো কিছু টপিক :
সালোকসংশ্লেষ সম্পর্কিত কিছু তথ্য
To check our latest Posts - Click Here